পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ২৫টি খালি পেটে অথবা গর্ভাবস্থায়

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। পেয়ারা কম-বেশি সবাই খেতে পছন্দ করে। পেয়ারা এমন একটি ফল যা সারা বছর পাওয়া যায়। অন্যান্য ফলের তুলনায় পেয়ারায় পুষ্টিগুণ অনেক বেশি এবং দামে সস্তা ও সহজলভ্য। পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'সি' রয়েছে, যা আমলকী ছাড়া অন্য যেকোনো ফলে পাওয়া যায় না। 

আজকাল প্রায় সারা বছর পেয়ারা দেখা যায়। পেয়ারা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত। এ ছাড়াও ভিটামিন এ, বি, কে, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রণ, ফসফরাসে ভরপুর এবং পেয়ারা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী।এইজন্য গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতাও অত্যান্ত বেশি।

আরম্ভ

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে পাওয়া যায় ভিটামিন সি। আর ভিটামিন সি শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সুস্থ থাকার জন্য মৌসুমী ফল পেয়ারা নিয়মিত খেতে হবে। এইজন্য পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা প্রয়োজন।

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা

খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা স্বাস্থ্যগতভাবে অনেক রয়েছে। যদিও সঠিকভাবে এর উপকারিতার সংখ্যা বলা কঠিন, তবে এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা দেওয়া হলোঃ


  • ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতার একটি হচ্ছে পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, পেয়ারাতে থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করে। তাছাড়া পেয়ারা যে কোন ইনফেকশন থেকে শরীরকে সুস্থ রাখে।১

  • অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফলঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হলো ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখা। পেয়ারাতে লাইকোপেন, কোয়ারকেটিন, ভিটামিন সি এবং আরো কিছু পলিফেনল আছে যা শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। পেয়ারার মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বিভিন্ন রোগ থেকে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।২
  • ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়কঃ খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হলো ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং লাইকোপিন ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষের বিকাশ বাধাগ্রস্ত করে।পেয়ারাতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। বিশেষ করে প্রোস্টেট ক্যান্সার কমাতে সাহায্য করে। আর সেই সাথে পেয়ারা খেলে মেয়েদের ব্রেস্ট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।৩
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ অন্যতম।পেয়ারাতে ফাইবার এবং কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকার কারণে এটি খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে আর তাই ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুকি কিছুটা কম থাকে। এবং ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়।৪
  • হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়কঃ খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা প্রচুর কারণ,এতে আছে পটাসিয়াম এবং ফাইবার যা হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।৫
  • হজমে সহায়কঃ গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা প্রচুর কারণ, পেয়ারায় থাকা ফাইবার হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।৬


  • আলসার প্রতিরোধে সহায়কঃ অনেকের মুখের ভেতর সাদা দাগের মত আলসার দেখা যায়, যা ভিটামিন সি এর অভাবে হয়ে থাকে, তাই পেয়ারা খেলে এটি হওয়া অনেকটা কমে যায়। পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে এটি একটি বিশেষ দিক।৭
  • ওজন কমাতে সহায়কঃ খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে ওজন নিয়ন্ত্রণক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ।পেয়ারায় ক্যালোরি কম কিন্তু ফাইবার বেশি, ফলে এটি ক্ষুধা কমায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।পেয়ারাতে গ্লূকোজের পরিমাণ কম থাকে, তাই ওজন কমানোতে এটি বেশ ভাল একটি প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।৮
  • ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করেঃ খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে ত্বকের যত্নে অতুলনীয়।পেয়ারার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং ব্রণের সমস্যা কমায়।৯
  • দৃষ্টিশক্তি উন্নত করেঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে পেয়ারাতে ভিটামিন এ আছে যার কারণে এটি দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি খেলে চোখের ছানি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়। সূতরাং পেয়ারায় থাকা ভিটামিন এ যা দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সহায়ক।১০
  • হাড় মজবুত করেঃ গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে হাড় মজবুত করা অতুলনীয়।পেয়ারায় ম্যাগনেসিয়াম আছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং মজবুত করতে সহায়তা করে।১১
  • মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়ঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে, পেয়ারায় থাকা ভিটামিন বি৩ এবং বি৬ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপ কমায়।এসব উপাদান মস্তিষ্কে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়।১২
  • ইনফেকশন প্রতিরোধ করেঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে পেয়ারা তে থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য শরীরকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে। পেয়ারা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের সাথে লড়াই করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।১৩
  • রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়ায়ঃ গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হলো পেয়ারায় আয়রন রয়েছে, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে।১৪
  • বাতের ব্যথা কমায়ঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে পেয়ারাতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা এবং ফোলাভাব কমায়।১৫
  • মূত্রনালীর সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়কঃ পেয়ারার ভিটামিন সি মূত্রনালী সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করে। যা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে একটি বিশেষ দিক।১৬
  • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হলো পেয়ারাতে থাকা পটাসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।১৭
  • কোলেস্টেরলের নিয়ন্ত্রণ করেঃ খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হলো শরীরের কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।১৮
  • ক্ষতিকর টক্সিক দূর করেঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে পেয়ারায় থাকা লাইকোপেন, ভিটামিন সি এবং পলিফেনল শরীরের ভেতর থেকে ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান দূর করে।১৯
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হলো, আঁশ সমৃদ্ধ পেয়ারা নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজমের গণ্ডগোল দূর হবে। তাই ঠিকমত পায়খানা না হলে পেয়ারা খেয়েই আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারেন।২০
  • দাঁত ভালো রাখেঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে পেয়ারা চিবিয়ে খেলে দাঁত ভালো থাকে।২১
  • কফ দূরীকরণে সহায়কঃ পেয়ারাতে আছে প্রচুর ভিটামিন সি এবং সাথে আয়রন যার কারণে এটি কফ দূরীকরণে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। কারো যদি কফ জমে যায় গলায় তাহলে সেক্ষেত্রে পেয়ারা খুব ভাল ওষুধ। এতে বিদ্যমান আয়রন, ভিটামিনসি শ্লেষ্মার মাত্রা কমিয়ে দিতে সক্ষম হয় এবং ঠাণ্ডাজনিত যেকোনো সমস্যার সমাধান দেয়।২২
  • নার্ভাস সিস্টেমকে উন্নত করেঃ পেয়ারাতে ফলিক এসিড আছে যা একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই প্রয়োজন। এটি বাচ্চার নার্ভাস সিস্টেমকে উন্নত করে। আর সেই সাথে এটি বাচ্চাদের নিউরোলোজিক ডিজঅর্ডার থেকে দুরে রাখে।অতএব,গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা অপরিসীম।২৩
  • মাসিকের ব্যথা উপশম করেঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হলো পিরিয়ডের সময় ব্যথা এবং অস্বস্তি কমায়।মাসিকের লক্ষণগুলিকে আরও নিয়ন্ত্রণযোগ্য করে তোলে। পেয়ারার পাতা চিবিয়ে বা রস করে খেলে ব্যথা দ্রুত সেরে যায়।তাই যারা প্রতিমাসে পিরিয়ডের অসহ্য যন্ত্রণায় ভোগেন তাদেরকে খাবারের তালিকায় পেয়ারাকে রাখা উচিত। যা খুব সহজে মাসিককালীন ব্যথা উপশমে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।২৪
  • সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ পেয়ারা শরীরের সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই, পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত।২৫

পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা

পেয়ারা ছাড়াও, পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা আছে অনেক। যেমনঃ

  • দৃষ্টিশক্তির উপকারঃ খালি পেটে পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা হলো ভালো দৃষ্টিশক্তির জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন এ পৌছায়। দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ করে,চোখের সমস্যা এবং ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
  • স্ট্রেস হ্রাস করেঃ খালি পেটে পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা হলো শরীরে স্ট্রেস হরমোন কমায়। প্রশান্তি এবং মানসিক সুস্থতা প্রচার করে।
  • ত্বক ও চুলের উপকারঃ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের ক্ষতির বিরুদ্ধে লড়াই করে। অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল যৌগগুলি ব্রণ এবং ত্বকের সমস্যা সমাধান করে। স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য চুলের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করে।
  • কোলেস্টেরল কমায়ঃ খালি পেটে পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা হলো খারাপ এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং ভালো এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়।কোলেস্টেরল হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
  • হজম উন্নতি করেঃ পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা হলো এতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যৌগ রয়েছে। যা স্বাস্থ্যকর হজম এবং মলত্যাগকে সমর্থন করে,উচ্চ ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমশক্তি নিয়মিত রাখে
  • রক্তে সুগারকে নিয়ন্ত্রণ করেঃ খালি পেটে পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা হলো রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে। পেয়ারা পাতা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দরকারি।
  • ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারেঃ পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা হলো এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ যা কোষ-ক্ষতিকারক ফ্রি র‌্যাডিক্যালকে নিরপেক্ষ করে। গবেষণায় দেখা যায়, পেয়ারার নির্যাস ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে বাধা দেয়।
আরও পড়ুনঃ ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
  • ওজন হ্রাস করেঃ পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা হলো ক্ষুধা এবং অতিরিক্ত খাওয়া দমন করে।
  • মাসিকের ব্যথা উপশম করেঃ পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা হলো পিরিয়ডের সময় ব্যথা এবং অস্বস্তি কমায়।মাসিকের লক্ষণগুলিকে আরও নিয়ন্ত্রণযোগ্য করে তোলে। পেয়ারার পাতা চিবিয়ে বা রস করে খেলে ব্যথা দ্রুত সেরে যায়।তাই যারা প্রতিমাসে পিরিয়ডের ব্যথা নিয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় ভোগেন তাদেরকে খাবারের তালিকায় পেয়ারাকে রাখা উচিত। কারণ, পেয়ারা মাসিককালীন ব্যথা উপশমে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
  • দাঁত ব্যথা উপশম করেঃ পেয়ারার পাতা দাঁত ব্যথার জন্য খুব ভাল একটি ওষুধ,যা ঘরে বসে দূর করা যায়।

পরিশেষ

পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে, পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা বহু,সেটি খালি পেটে অথবা গর্ভাবস্থায় যে অবস্থায় খাওয়া হোক না কেন।এছাড়াও পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতাও অনেক যা প্রত্যেকেরই জানা প্রয়োজন। উপরিউক্ত আলোচনা থেকে এটাই প্রতিয়মান হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url