ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার | ত্বক সুন্দর করার খাবার | ত্বক ফর্সা করার খাবার
ছেলেদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরের ভেতরকার পরিবর্তনের ছাপ পড়ে চেহারা উপরে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে মেছতা আর হারিয়ে যেতে থাকে চেহারার সৌন্দর্য বা ত্বকের উজ্জ্বলতা। চেহারার সজীবতা ধরে রাখতে প্রয়োজন পরিমিত পুষ্টি, নিয়মিত যত্ন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম।এছাড়াও ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার আছে যা খেলে প্রাকৃতিকভাবে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
আরম্ভ
ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার তাজা সবজি,টাটকা খাবার,পরিষ্কার পানীয়, প্রোটিন ও ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশ কার্যকর।এগুলো পাওয়া না গেলে ভিটামিন সি ট্যাবলেট, মাছের তেলের ট্যাবলেট ও কোলাজেন পাউডার খাওয়া যেতে পারে বিকল্প হিসেবে।চেহারা সুন্দর করার জন্য এবং ত্বকের চকচকে উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে নিম্নোক্ত খাদ্য দ্রব্য গুলো আপনার খাবার তালিকায় রাখুন।
ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার
- পানিঃ
চেহারা চকচকে উজ্জ্বল রাখতে বেশি বেশি পানি পান করুন। প্রতিদিন অন্তত ২-৩ লিটার পানি পান করুন। ত্বকের ভাঁজ দূর করার পাশাপাশি শরীরে চিনি জমতে দেয় না।পানি শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান ঘামের মাধ্যমে বের করে দেয়। পর্যাপ্ত পানি পেলে ত্বকের কোষে পানি পৌঁছায় এবং ত্বক সজীব রাখে। পরিমিত পানি পান করলে ব্রণ হওয়া কমে যায়।
টমেটোতে আছে ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন যা ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করে।ত্বক ভালো রাখার উপাদান ভিটামিন বি যেমন- বি ওয়ান,বি থ্রি, বি ফাইভ, বি সিক্স এবং বি নাইন ইত্যাদি টমেটোতে পাওয়া যায়। এই ভিটামিনগুলো ত্বকে বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও ভাঁজ, দাগ, চোখের চারপাশের দাগ, পিগমেন্টেশন ইত্যাদি থেকে টমেটো ব্যবহারে রক্ষা পাওয়া যায়।
লেবু, কমলা, জাম্বুরা, মাল্টা এগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে দারুন কার্যকরী। কারণ এতে আছে ভিটামিন সি, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট,যা স্কিনকে ন্যাচারালি সুন্দর করতে সাহায্য করে। মেলানিন কমিয়ে স্কিনকে উজ্জ্বল করে তুলতে লেবু জাতীয় ফল বেশ ভালো কাজ করে।
শসা খেলে আপনি অনেক উপকার পাবেন।শসাতে আছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি আর ভিটামিন কে। আর এই উপাদানগুলো আপনার স্কিনকে রাখে চকচকে এবং উজ্জ্বল। আরও উপকারিতা আছে, বয়সের ছাপ কমাতে এবং স্কিনকে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত রাখতে দারুন কার্যকরী।
কলা চেহারা সুন্দর রাখার জন্য অত্যন্ত উপকারী ফল। এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন-এ, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। পাশাপাশি এটি ত্বকের রুক্ষভাব দূর করতে সাহায্য করে।
আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, এ, সি আর অন্যান্য দরকারি নিউট্রিয়েন্ট।চেহারার সৌন্দর্য ধরে রাখতে এবং চেহারাকে তারুণ্যদীপ্ত দেখাতে এই ফলটি দারুন কাজ করে।
গাজরে আছে বিটা ক্যারোটিন। স্কিনের আউটার লেয়ারে কোষের বৃদ্ধি করে, স্বাস্থ্যসম্মত ত্বক কোষকে উন্নত করে ত্বককে লাবণ্যময় করে তোলে। গাজরে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, যেটা ড্যামেজড কোলাজেন রিস্টোর করে। যা ত্বককে রাখে চকচকে এবং উজ্জ্বল।
চেহারা সুন্দর করার জন্য বাদাম দারুন উপকারি। বাদাম ভিটামিন ই এর সবচেয়ে ভালো উৎস। এটি ড্যামেজড স্কিন সেলসকে রিপেয়ার করে এবং ক্ষতিকর ফ্রি রেডিক্যাল থেকে সুরক্ষা নিশ্চিত করে। স্নেহজাতীয় খাবার ত্বককে সুস্থ্য ও সুন্দর রাখে। এতে থাকা প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড ত্বকের রুক্ষতা ও শুষ্কভাব কমিয়ে দেয়।
দুধকে বলা হয় আদর্শ খাদ্য, কেননা এতে সব ধরনের খাদ্যগুণ আছে। দরকারি ল্যাকটিক এসিড,মিনারেলসহ পুষ্টি উপাদান দুধে আছে।যা স্কিনকে সুন্দর করতে সাহায্য করে। আর প্রোটিন ত্বকের কোলাজেন বুস্ট করতে দরকারি ভূমিকা রাখে। রেগুলার ২ কাপ করে দুধ পান করলে ত্বকে অকালে বয়সের ছাপ পড়া রোধ হয়। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে দুধ পান করু।
শরীরকে সুন্দর করার জন্য গ্রীন টি নিঃসন্দেহে একটি ভালো উপাদান। এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ন্যাচারাল অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।গ্রীন টি ডার্ক স্পট কমাতে এবং অকালবার্ধক্য প্রতিরোধে সাহায্য করে। এতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বককে স্বাস্থ্যসম্মত রাখতে এবং চেহারা সুন্দর করতে দারুন কার্যকরী।
পালং শাকে আরো আছে ভিটামিন এ, ই, কে- যা স্কিনকে স্বাস্থ্য উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। এই পুষ্টি উপাদানগুলো স্কিনের তারুণ্য বজায় রাখে, সেই সাথে বার্ধক্যের ছাপ পড়ার প্রক্রিয়াকে বিলম্ব করে।
সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বক ভালো রাখতে প্রচুর পরিমাণে সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। রান্না করা সবজির পাশাপাশি সালাদ হিসেবে কাঁচা সবজিও ত্বকের জন্য উপকারী।
ডার্ক চকলেটে ফ্লাভানল নামক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে, যেটা স্কিনকে মসৃণ ও সুন্দর রাখতে কাজ করে।এটি অকালবার্ধক্যও রোধ করে। পরিমিত পরিমাণে ডার্ক চকলেট খেলে ত্বক সুন্দর হওয়ার পাশাপাশি হার্ট ভালো থাকে।
চেহারায় প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা চাইলে প্রতিদিনের খাবারে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ মাছ রাখুন। এই অ্যাসিড চেহারায় বয়সের গতি ধীর করে এবং প্রাকৃতিক আর্দ্রতা ধরে রাখে। ওমেগা থ্রি শক্তিশালী প্রদাহরোধী উপাদান সমৃদ্ধ যা ব্রণ দূর করে। তাই ত্বক সুন্দর রাখতে ওমাগা থ্রি সমৃদ্ধ মাছ খাওয়া উপকারী।
ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার জন্য মধু অনেক উপকারী। আধা চামুচ মধুর সঙ্গে এক টুকরো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।
ত্বকের বিভিন্ন ছোটখাটো সমস্যার সাথে অন্ত্রের একটি সম্পর্ক আছে। টকদইয়ে আছে বিভিন্ন ধরণের প্রো-বায়োটিকস, যেটি হজমে সাহায্য করে।এটি স্কিনের অনেক ধরনের সমস্যার সমাধান দেয়। ত্বকের শুষ্কতা দূর করে স্কিনকে করে উজ্জ্বল ও লাবন্যময়।
ত্বকের জন্য দারচিনি খুব উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এই মসলা রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সহায়তা করে।ব্রণ-ফুসকুড়ি রোধে দারুচিনি দারুণ কার্যকর।
জিরায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা শরীরে জমে থাকা দূষিত উপাদান দূর করতে সাহায্য করে। শরীরে দুষিত পদার্থের পরিমাণ বেড়ে গেলে ত্বকে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। ব্রণ ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় জিরা রাখা উচিত।
রসুনে আছে স্কিন-প্রোটেক্টিভ পলিফেনল। যা আপনার ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য় করে।সূতরাং রসুন ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির উপায়
কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়
- আপেল খেলে ত্বক ফর্সা হয়
আপেলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি। এছাড়াও আপেলের মধ্যে থাকে পট্যাশিয়াম , ম্যাগনেশিয়াম এবংম্যালিক অ্যাসিড যা ত্বকের জন্য ভালো। যে কোনো দাগ বা ড্যামেজ থেকে ত্বককে রক্ষা করে। আপেল ওজন কমাতে ভীষণ সাহায্য করে।
হার্টের সমস্যায়, ডায়াবিটিসের সমস্যাতেও আপেল খুব ভাল । তাই নিয়মিত আপেল খেলে ত্বক ফর্সা হয় এবং বয়সের ছাপ সহজে পড়ে না। আর ত্বক ঝকঝকে ও উজ্জ্বল হয়ে উঠে। ডাক্তার থেকে দূরে থাকতে হলে প্রতিদিন একটি আপেল খান- এমন প্রবাদ প্রচলিত রয়েছে।
- পেঁপে খেলে ত্বক ফর্সা হয়
সারাবছর যেসব ফল পাওয়া যায় পেঁপে তার মধ্যে অন্যতম। ত্বকের যত্নে অনেকেই পেঁপে ব্যবহার করে থাকেন। তবে শুধু রূপচর্চায় ব্যবহার নয়, বরং প্রতিদিন পেঁপে খেতে হবে।পাকা পেঁপেতে থাকা এনজাইম প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের কালচে দাগ সারাতে সাহায্য করে। ফলে ত্বক হয় উজ্জ্বল। সূতরাং ত্বক ফর্সা করতে এবং উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে দিতে পেঁপে বেশ কার্যকরী।
- কলা খেলে ত্বক ফর্সা হয়
পেঁপের মতোই আরেকটি সহজলভ্য ফল হলো কলা। প্রায় সব বাড়িতেই কলা খাওয়া হয়।অনেকে সকালের নাস্তায় কলা খেতে পছন্দ করেন । আমাদের ত্বক ফর্সা এবং সুন্দর রাখতে সাহায্য করে এই পরিচিত ফল। কলায় আছে অ্যামাইনো অ্যাসিড, পটাশিয়াম ও প্রচুর পানি। তাই কলা খেলে আমাদের ত্বক আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে এবং ব্রণের মতো সমস্যা অনেকটাই কমে যায়।
- আম খেলে ত্বক ফর্সা হয়
পুষ্টিকর ফলের মধ্যে একটি হলো আম। স্বাদ আর সুগন্ধের জন্য এটি বেশ পরিচিত। মিষ্টি স্বাদের এই ফল আমাদের ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। আমে রয়েছে ভিটামিন এ, ই, সি এবং কে, ফ্ল্যাভোনয়েড, পলিফেনোলিকস, বিটা ক্যারোটিন এবং জ্যান্টোফিল। এই উপাদানগুলো আমাদের ত্বককে ডিএনএ ড্যামেজ থেকে রক্ষা করে। ফলে ত্বক হয়ে ওঠে ফর্সা এবং আরও উজ্জ্বল।
- টমেটো খেলে ত্বক ফর্সা হয়
টমেটোতে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি। যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে দারুণ সহায়ক। টমেটোতে 'লাইসোপিন' নামক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট থাকে। যা ত্বকের বিভিন্ন দাগ, বলিরেখা ও শুষ্কভাব দূর করে ত্বককে ফর্সা বা মসৃণ করে। গুনাগুন থেকে বুঝা যায়,কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়।
টমেটোর রয়েছে প্রাকৃতিকভাবে ত্বক পরিষ্কারের ক্ষমতা। এটি খেলে ত্বকের রোদে পোড়া ভাব কমে। এছাড়া ত্বকের লোমকূপ ছোট করতেও সাহায্য করে। ত্বকের যত্নে টমেটো খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
- কমলালেবু খেলে ত্বক ফর্সা হয়
কমলালেবুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে । ফল আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। ভিটামিন সি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না, ত্বকের আর্দ্রতাও বজায় রাখে এবং ত্বক ফর্সা হয়।
- বেদানা খেলে ত্বক ফর্সা হয়
বেদানা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। বেদানা আমাদের ত্বকের আর্দ্রভাব বজায় রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে। সব মিলিয়ে বেদানা ত্বকের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয় তা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন।
- তরমুজ খেলে ত্বক ফর্সা হয়
তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে। পানির পরিমাণ প্রায় ৯২ শতাংশ থাকে থাকে। আর এর জন্য এত ভাল ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে। এছাড়াও তরমুজে থাকে ভিটামিন এ, সি, বি ১। যা ত্বকের জন্য খুবই ভাল। ত্বককে ভিতর থেকে উজ্বল রাখতে সাহায্য করে তরমুজ।
- চেরিফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়
চেরি ক্রিম, শাওয়ার জেল ইত্যাদি আমরা ব্যবহার করি ত্বকের যত্ন নিতে। কিন্তু চেরির মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যা ত্বককে পুষ্টি দেয়। ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয় বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়ই।
- লেবু খেলে ত্বক ফর্সা হয়
ভিটামিন সি এর অন্যতম প্রধান উৎস হলো লেবু। প্রতিদিন লেবু খাওয়ার অভ্যাস গড়লে উপকার পাবেন। এই ফলে আছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট। ত্বক ফর্সা করতে, দাগ দূর করতে লেবু ব্যবহার করা হয়। আবার ভেতর থেকে টক্সিন বের করে দিতে লেবু খাওয়ার বিকল্প নেই।
- কিসমিস খেলে ত্বক ফর্সা হয়
কিসমিসের মধ্যে থাকা ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ, যা ত্বকের মৃত কোষগুলোকে দূর করে এবং মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। ভিটামিন সি ত্বকের নতুন কোষ গঠন করে, এই জন্য আপনি নিয়মিত যদি কিসমিস খান তাহলে আপনার ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
- আমলকী খেলে ত্বক ফর্সা হয়
ত্বকের ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা আনতে চাইলে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ আমলকী খান। আমলকীতে থাকা ভিটামিন সি সূর্যের ক্ষতিকর রশ্নি থেকে সুরক্ষিত রাখতে কাজ করে। তবে আমলকীর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সূর্যের আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্নির মাধ্যমে সৃষ্ট ত্বকের ক্ষতির বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার অতিরিক্ত স্তর তৈরি করে।
কোন ভিটামিন খেলে চেহারা সুন্দর হয়
কোন ভিটামিন খেলে চেহারা সুন্দর হয় ইহা জানা আমাদের প্রত্যেকের প্রয়োজন।উজ্জ্বল ত্বক পেতে হলে ভিটামিন ই এবং ভিটামিন ডি অপরিহার্য। ভিটামিন সি বয়সের ছাপ কমায় এবং ত্বক টানটান ও কোমল রাখে।
পরিশষ
পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে,ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির খাবার সমূহ ত্বক সুন্দর করার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। সুতরাং প্রতিদিন খাবার তালিকায় উপর্যুক্ত খাদ্যগুলো রাখুন।ত্বক ফর্সা করার খাবার হিসেবে আপনার উপকার পৌঁছাবে। আপনার ত্বক সুন্দর হোক এই শুভ কামনা আমাদের একমাত্র কাম্য।
আমাদের ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url