স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে?
স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে এই প্রশ্ন গুগলকে অনেকে করেছেন।হ্যাঁ স্যামসাং ফোনের সামনের দিকের ডিজাইনে অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে। ফোনের রিয়ার ক্যামেরার ডিজাইন অনেকটা আইফোনের ক্যামেরা মডিউলের মত। স্যামসাং এর গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ মডেলেও রয়েছে আকর্ষণীয় ডিসপ্লে, উদ্ভাবনী ডিজাইন এবং প্রশংসনীয় ব্যাটারি।।এছাড়াও জানবো আইফোনের কাছাকাছি অ্যান্ড্রয়েড ফোন কোনটি।
বাজারে আইফোন এবং স্যামসাং এর দুটি ফোনই পাওয়া যাচ্ছে কাছাকাছি দামে। চারকোনা প্রান্তের কারণে অনেকটা আইফোনের মতো দেখায়।এখন প্রশ্ন হচ্ছে স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে বিস্তারিত জানাবো।
আরম্ভ
স্যামসাং তাদের ফোনের ডিজ়াইনে সামান্য পরিবর্তন করে আইফোনের অনুসরণ করা হয়েছে। আর এই ফোনে স্যামসাং ছকভাঙা ডিজ়াইন দিয়েছে, যা অনেকটা আইফোন মডেলগুলির মতো।
স্যামসাং নতুন ফোনে চারকোনা প্রান্ত ডিজাইন ব্যবহার করা হরেছে। সূতরাং স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে? আইফোনের কাছাকাছি অ্যান্ড্রয়েড ফোন কোনটি?অ্যান্ড্রয়েড ফোন নাকি আইফোন কোনটি সেরা? এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা প্রয়াস পাবো।
স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে?
- স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ এর ফোল্ডেবল ডিজাইনের জন্য এটি যেমন বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে রাখা যায়, তেমনি সহজে বহনও করা যায়। অন্যদিকে, আইফোন ১৫ প্রো সুবিধাজনক বহনযোগ্যতার পাশাপাশি এতে রয়েছে টাইটানিয়াম বডি। যা আগের স্টেইনলেস স্টিল মডেলগুলোর তুলনায় দেখতে আকর্ষণীয় এবং টেকসই।
- স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ এর প্রাইমারি ডিসপ্লের প্লাস্টিক শিল্ডের আবরণে রয়েছে আলট্রা-থিন গ্লাস এবং বাইরের স্ক্রিনে ব্যবহার করা হয়েছে গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্লাস। আইফোনে ডিসপ্লে সুরক্ষার জন্য থাকছে সিরামিক শিল্ড।
- স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ এ ব্যবহার করা হয়েছে পানি নিরোধক আইপিএক্স এইট রেটিং, অন্যদিকে আইফোন ১৫ প্রো তে থাকছে পানি ও ধূলিকণা প্রতিরোধক আইপি সিক্সটি এইট। অ্যাপলের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ফিচারের মধ্যে রয়েছে ইউএসবি-সি পোর্টের ব্যবহার এবং প্রোগ্রামেবল অ্যাকশন বাটন।
- ফ্লেক্স মোডের বদৌলতে সমতল স্থানে ফোন রেখে হাতের স্পর্শ ছাড়াই ভিডিও দেখার সুবিধা যোগ করার মতো স্থায়িত্ব ও কার্যকারিতার ক্ষেত্রেও স্যামসাং উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে জেড ফ্লিপ ফাইভ মডেলে।সূতরাং মডেল অনুযায়ী স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে তা সহজে বুঝা যায়।
- আইফোন ১৫ প্রো এর সুপার রেটিনা এক্সডিআর ওলেড ডিসপ্লেতে পাওয়া যাবে উজ্জ্বল রঙ এবং গাঢ় কনট্রাস্ট। অন্যদিকে, জেড ফ্লিপ ফাইভে রয়েছে ডায়নামিক অ্যামোলেড ডিসপ্লে। ফোনটিতে পাওয়া যাবে এইচডিআর টেন প্লাস এর উজ্জ্বলতা।
- দুই ফোনেই ব্যবহার করা হয়েছে এলটিপিএল প্যানেল, যা ব্যাটারি বাঁচাতে রিফ্রেশ রেট হ্রাস বা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। আউটডোরে আইফোনের ব্রাইটনেস দুই হাজার নিটস পর্যন্ত বাড়ানো যাবে।ডিসপ্লে থেকে বুঝা যায় স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে।
- গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ এ থাকছে সাইড-এমবেডেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার। আর আইফোন আগের মডেলের মতো ১৫ প্রোতে করেছে ফেস আইডির ব্যবহার।
- আইফোন ১৫ প্রোতে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যাপলের এ সেভেনটিন বায়োনিক চিপ। এটির থ্রিএনএম প্রযুক্তি ফোনের কর্মক্ষমতা অনেকাংশেই বৃদ্ধি করবে বলে বিশ্লেষকরা মত দিয়েছেন।
- গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ এ ব্যবহৃত কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন এইট জেন টু তে রয়েছে ফোরএনএম প্রযুক্তি, যা আকর্ষণীয় হলেও পারফর্মেন্সের ক্ষেত্রে অ্যাপলের চিপ থেকে সামান্য কম থাকবে।
- স্টোরেজের ক্ষেত্রে ১২৮ জিবি থেকে ১ টিবি পর্যন্ত অপশন রয়েছে আইফোন ১৫ প্রো তে। আর জেড ফ্লিপ ফাইভ পাওয়া যাবে ২৫৬ জিবি এবং ৫১২ জিবি ভ্যারিয়েন্টে।
- উভয় ফোনেই রয়েছে ৮ জিবি র্যাম। তবে উন্নত র্যাম ব্যবস্থাপনার জন্য বেশি মাল্টিটাস্কিংয়ের সুবিধা পাওয়া যাবে আইফোনে।
- আইফোন ১৫ প্রো এর আকর্ষণীয় দিক হলো এটির ৪৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরা। যা দিয়ে ছবি তুললে পাওয়া যাবে চমৎকার ডিটেইল এবং নিখুঁত রঙ। এ ছাড়া একটি ১২ মেগাপিক্সেলের আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা এবং ১২ মেগাপিক্সেলের টেলিফটো লেন্স আইফোনের ছবি তোলার সক্ষমতাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে৷
- স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ ক্যামেরার ক্ষেত্রে ততটা উন্নত না হলেও এতে রয়েছে ১২ মেগাপিক্সেলের ডুয়াল ক্যামেরা এবং সেলফি অপটিমাইজড রিয়ার-ফেসিং ক্যামেরা সেটআপ।
- স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ ফোনে সিক্সটি এফপিএস রেঞ্জে ফোরকে রেকর্ডিং করা যায়। অন্যদিকে, এ সেভেনটিন চিপের আইফোন ১৫ প্রো উন্নত লো-লাইট ভিডিও এবং অ্যাকশন মোড অফার করে।
- ৩২৭৪ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ছোট ব্যাটারি হলেও, আইফোন ১৫ প্রো তে রয়েছে অপটিমাইজড সফটওয়্যার এবং এ সেভেনটিন প্রো সিপিইউ এর দক্ষতা। যা গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ এর ৩৭০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিকেও ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা যায়। তবে ফ্লিপ ফাইভ এর কভার স্ক্রিনের ব্যবহারে কম শক্তি ব্যয় হওয়ায় ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়াবে।
- স্যামসাং এর ফোনে রয়েছে ৪ দশমিক ৫ ওয়াটের রিভার্স ওয়্যারলেস চার্জিং ফিচার, যার ফলে ব্যবহারকারীরা সরাসরি ফোন থেকে ইয়ারবাডের মতো ডিভাইস চার্জ করতে পারবে।
- অ্যাপলের সময়সীমা পাঁচ বছর হলেও স্যামসাং এ সুবিধা পাওয়া যাবে চার বছর।আইফোন ১৫ প্রো এবং স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফাইভ উভয় ফোনেই রয়েছে অসংখ্য ফিচার। সুতরাং বুঝতে আর বাকি থাকে না যে,স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে।
আইফোনের কাছাকাছি অ্যান্ড্রয়েড ফোন কোনটি?
আইফোনের কাছাকাছি অ্যান্ড্রয়েড ফোন কোনটি? তা জানাবো ডিসপ্লে, পারফরম্যান্স, ক্যামেরা, সকল দিক বিবেচনায় নিম্নোক্ত ফোন গুলো বাজারে অন্যান্য ফোনগুলোর চেয়ে এগিয়ে। উল্লেখ্য যে এখানে আমরা কোনো ফোনের দাম উল্লেখ করিনি। ভ্যারিয়ান্ট এর উপর ভিত্তি করে ফোনগুলোর দাম একেক রকম হয়ে থাকে। ফোনগুলোর মধ্যে অধিকাংশের দাম ৭৯৯ ডলারের বেশি।
- আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স (iPhone 15 Pro Max)
বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন ২০২৪ এর হলো অ্যাপল এর আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স। গতবছরের আইফোনের চেয়ে সকল ক্ষেত্রে উন্নতি এসেছে ২০২৪ সালের অ্যাপল ফ্ল্যাগশিপে। পূর্বের চেয়ে বেশ শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি আনবিটেবল ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রদান করার মাধ্যমে এই তালিকার শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স।
আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৭ ইঞ্চি
- প্রসেসর: অ্যাপল এ১৭ প্রো
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ৮ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ):১ টেরাবাইট
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল ট্রিপল
- সেলফি ক্যামেরা: ১২ মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৪৪৪১ মিলিএম্প
- শাওমি ১৩ প্রো (Xiaomi 13 Pro)
সেরা ক্যামেরা ফোনের পাশাপাশি বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন তালিকার শীর্ষস্থানের দাবিদার হলো শাওমি ১৩ প্রো। এই তালিকার অন্যান্য ফোনের চেয়ে দামে কম হলেও কোনো ফিচারের কমতি নেই এই ফোনটিতে। ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট থেকে শুরু করে অসাধারণ ৫০ মেগাপিক্সেল ট্রিপল ক্যামেরার এই ফোনটিতে উপস্থিত রয়েছে সকল ফ্ল্যাগশিপ ফিচার। তাহলে নিশ্চয় বোঝতে পেরেছেন শাওমি ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে?
শাওমি ১৩ প্রো এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৭৩ ইঞ্চি
- প্রসেসর: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ১২ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ): ৫১২ জিবি
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল ট্রিপল
- সেলফি ক্যামেরা: ৩২ মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৪৮২০ মিলিএম্প
- চার্জিং: ১২০ ওয়াট ওয়্যারড, ৫০ ওয়াট ওয়্যারলেস
- ওয়ানপ্লাস ১১ (OnePlus 11)
ওয়ানপ্লাস ১১ নিজেদের ফ্ল্যাগশিপ সিরিজের স্মার্টফোনগুলো বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ট্রিপল ক্যামেরা সেটাপের উক্ত ফোনে শক্তিশালী চিপ, ফিউচারিস্টিক ডিজাইন, ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট এবং১০০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং হলো অসাধারণ ফিচারসমূহের মধ্যে কয়েকটি।
ওয়ানপ্লাস ১১ এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৭ ইঞ্চি
- প্রসেসর: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ১৬ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ): ৫১২ জিবি
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল ট্রিপল
- সেলফি ক্যামেরা: ১৬ মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৫০০০ মিলিএম্প
- চার্জিং: ১০০ ওয়াট
- স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫ (Samsung Galaxy Z Flip5)
ফ্লিপ ফোন হওয়ায় বেশ অসাধারণ সব সুবিধা অফার করছে স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫ যা একে বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় স্থান করে দিয়েছে। বর্তমানে ফ্লিপ ফোন একটি কনজ্যুমার প্রোডাক্টে রুপান্তরিত হয়েছে। দাম কমার পাশাপাশি ফিচারে ভরপুর অসাধারণ দেখতে এই স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫।
স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫ এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৭ ইঞ্চি
- প্রসেসর: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ৮ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ): ৫১২ জিবি
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ১২ মেগাপিক্সেল ডুয়াল
- সেলফি ক্যামেরা: ১০ মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৩৭০০ মিলিএম্প
- চার্জিং: ২৫ ওয়াট
- স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফোল্ড৫ (Samsung Galaxy Z Fold5)
স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫এর পাশাপাশি জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার উভয়ই বেড়েছে স্যামসাং এর আরেক ফোল্ডেবল ফোন, স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফোল্ড৫ এর। বেশ অসাধারণ ক্যামেরা ফিচারের পাশাপাশি সাধারণ ফোনের মতই ফাংশনালিটি অফার করছে স্যামসাং এর এই ৫ম জেনারেশনের ফোল্ডেবল ডিভাইসটি।
স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফোল্ড৫ এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৭.৬ ইঞ্চি
- প্রসেসর: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ১২ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ): ১ টেরাবাইট
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল ট্রিপল
- সেলফি ক্যামেরা: ৩ মেগাপিক্সেল ডুয়াল
- ব্যাটারি: ৪৪০০ মিলিএম্প
- চার্জিং: ২৫ ওয়াট
- অপো ফাইন্ড এক্স৬ প্রো (Oppo Find X6 Pro)
ফাইন্ড এক্স সিরিজের মাধ্যমে প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হিসেবে সঠিকভাবে নিজেদের উপস্থাপনে সক্ষম হয়েছে অপো। ফ্ল্যাগশিপ গ্রেড ক্যামেরার পাশাপাশি একটি ফোনকে সেরা হিসেবে চিহ্নিত করতে যে সকল ফিচারের প্রয়োজন তার কোনটির অভাব নেই অপো ফাইন্ড এক্স৬ প্রো ফোনটিতে।
অপো ফাইন্ড এক্স৬ প্রো এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৮২ ইঞ্চি
- প্রসেসর: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ১৬ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ): ৫১২ জিবি
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল ট্রিপল
- সেলফি ক্যামেরা: ৩২ মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৫০০০ মিলিএম্প
- চার্জিং: ১০০ ওয়াট ওয়্যারড, ৫০ ওয়াট ওয়্যারলেস
- সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৫ (Sony Xperia 1mark 5)
সনি তাদের এক্সপেরিয়া ১ সিরিজে রীতিমত প্রফেশনাল গ্রেড ক্যামেরা ফিচার অফার করছে। অসাধারণ ক্যামেরা ফিচারের পাশাপাশি সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৫ ডিভাইসটিতে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট, শক্তিশালী প্রসেসর, অসাধারন ডিসপ্লে এবং অডিও সেটাপ রয়েছে।
সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৫ এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৫ ইঞ্চি
- প্রসেসর: স্নাপড্রাগন ৮ জেন ২
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ১২ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ): ৫১২ জিবি
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল ট্রিপল
- সেলফি ক্যামেরা: ১২ মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৫০০০ মিলিএম্প
- চার্জিং: ৩০ ওয়াট
- আইফোন ১৫ প্লাস (iPhone 15 Plus)
লেটেস্ট আইফোন সিরিজ থেকে আইফোন ১৫ প্লাস সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে এর অসাধারণ ক্যামেরা পারফরম্যান্স ও ব্যাটারি ব্যাকাপ এর মাধ্যমে। গতবছরের আইফোনের চিপসেট দ্বারা চললেও পারফরম্যান্স এর বিচারে তালিকার অধিকাংশ ফোনের চেয়ে এগিয়ে থাকবে আইফোন ১৫ প্লাস।
আইফোন ১৫ প্লাস এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৭ ইঞ্চি
- প্রসেসর: অ্যাপল এ১৬ বায়োনিক
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ৬ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ): ৫১২ জিবি
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল ডুয়াল
- সেলফি ক্যামেরা: ১২ মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৪৩৮৩ মিলিএম্প
- গুগল পিক্সেল ৭ প্রো (Pixel 7 Pro)
প্রতি বছর পিক্সেল তাদের ফ্ল্যাগশিপ সিরিজ দিয়ে বাজার মাতিয়ে রাখে। ফটোগ্রাফি লাভারদের পাশাপাশি বর্তমানে অ্যাপল বা স্যামসাং এর পাশাপাশি স্মার্টফোন জগতে নিজেদের স্থান সুদৃঢ় করে নিয়েছে গুগল।
গুগল পিক্সেল ৭ প্রো এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৭ইঞ্চি
- প্রসেসর: গুগল টেন্সর জি২
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ৫০মেগাপিক্সেল ট্রিপল ক্যামেরা
- সেলফি ক্যামেরা: ১০.৮মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৫০০০মিলিএম্প
- চার্জিং: ৩০ওয়াট
- স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা (Samsung Galaxy S23 Ultra)
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রাস্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা বছরের প্রথমদিকে মুক্তি পেলেও এখনো এটি বাজারের সকল এন্ড্রয়েড ফোনের চেয়ে এগিয়ে থাকবে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা এর স্পেসিফিকেশন
- ডিসপ্লে: ৬.৮ ইঞ্চি
- প্রসেসর: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২
- র্যাম (সর্বোচ্চ): ১২ জিবি
- স্টোরেজ (সর্বোচ্চ): ১ টেরাবাইট
- প্রাইমারি ক্যামেরা: ২০০ মেগাপিক্সেল ট্রিপল
- সেলফি ক্যামেরা: ১২ মেগাপিক্সেল
- ব্যাটারি: ৫০০০ মিলিএম্প
- চার্জিং: ৪৫ ওয়াট
আরো পড়ুনঃ শাওমি ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে?
অ্যান্ড্রয়েড ফোন নাকি আইফোন কোনটি সেরা?
আসুন,জেনে নিই অ্যান্ড্রয়েড ফোন নাকি আইফোন কোনটি সেরা? যে কারণে আইফোনের চেয়ে অ্যান্ড্রয়েডকে ব্যবহারকারীরা বেশি প্রাধান্য দেন।
- ডেটা স্টোরেজ সুবিধা
অ্যাপলের সব পণ্যই বিল্ট-ইন স্টোরেজ, যেমনটি আইফোনও। এ ব্র্যান্ডের একটি প্রচলিত ফোন (আইফোন ৫ ও ৫এস) কিনতে গেলে আপনাকে ১৬ গিগাবাইট থেকে সর্বোচ্চ ৬৪ গিগাবাইটের মধ্যে বেছে নিতে হবে।
অ্যান্ড্রয়েডের বেশির ভাগ স্মার্টফোনেই বাড়তি ডেটা স্টোরেজ সুবিধা রয়েছে। জনপ্রিয় প্রায় সব অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই বাড়তি মেমোরি কার্ড স্লট রয়েছে; যেমন স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭-এ, যেখানে আপনি ২৫৬ গিগাবাইট পর্যন্ত বাড়তি মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে পারেন।
এখানে দামেরও রয়েছে একটা বিশাল পার্থক্য। ৪ গিগাবাইট বিল্ট-ইন স্টোরেজের অ্যান্ড্রয়েড ফোন কিনে ৬৪ গিগাবাইট মেমোরি কার্ড কিনতে যত খরচ হবে, আইফোন ৩২ গিগাবাইট ইউনিটের দাম কিন্তু তার চেয়ে অনেক বেশি।
- অপারেটিং সিস্টেম
আইওএসের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম সহজ। আইফোনের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েড ফোনের নোটিফিকেশন দেখাও অনেক সহজ। এগুলো ব্যবস্থাপনা এবং অ্যান্ড্রয়েড লক স্ক্রিন থেকে একেবারেই ঝামেলাহীন। এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েডে সহজে নোটিফিকেশন পরিষ্কারের ব্যবস্থা রয়েছে।আছে নিজের ইচ্ছেমতো অ্যাপগুলো কাস্টমাইজ করার সুবিধাও।
উন্মুক্ত অ্যাপ সেন্টার হওয়ায় গুগলের নীতিমালার সঙ্গে মিলে গেলে সেসব অ্যাপ আপনি মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাবেন গুগল প্লে স্টোরে। কিন্তু অ্যাপলের ক্ষেত্রে এই একই ব্যাপার বেশ ঝামেলাপূর্ণ এবং কালক্ষেপণ করে।
অ্যাপল সাধারণত যেকোনো অ্যাপ নিজেরা রিভিউ করে অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে ছেড়ে থাকে। তবে গুগল প্লে স্টোরের অ্যাপস থেকে অনেক সময় ক্ষতিকর ভাইরাসের শিকার হতে পারে অ্যান্ড্রয়েড ফোন। এ ক্ষেত্রে ফোনে অ্যান্টি-ভাইরাস অ্যাপস রাখার পাশাপাশি অন্য ব্যবহারকারীদের রিভিউ পড়ে নিলে বিপদ-মুক্ত থাকা যায়।
- ম্যাপিং সুবিধা
আইফোন ৫-এর সঙ্গে অ্যাপল তাদের নিজস্ব ম্যাপিং সুবিধা জুড়ে দিয়েছে। এটা অনেকের কাছেই হাসি-তামাশার খোরাক! অ্যাপলের এ ম্যাপ এতটাই অবাস্তব যে দেখা গেছে, খোলা মাঠের জায়গায় নদী আর হাসপাতালের জায়গায় রেলস্টেশন! এ জন্য আইফোন ব্যবহারকারীদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমাও চেয়েছে অ্যাপল। সেই ক্ষমাপ্রার্থনায় তারা নিজেরাই গুগল কিংবা নকিয়া ম্যাপস ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে।
অন্যদিকে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন-ইন করলেই বিশ্বের সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য ও বাস্তব ম্যাপ চলে আসবে আপনার হাতের মুঠোয়। তবে আইফোনেও এই ম্যাপস জুড়ে নেওয়া যায়, কিন্তু সেটা বাই-ডিফল্ট থাকে না। এদিক বিচারে আইওএস অপারেটিং সিস্টেমের চেয়ে কিন্তু অ্যান্ড্রয়েডই এগিয়ে। গুগল ম্যাপের সঙ্গে সঙ্গে ম্যাপ-সংক্রান্ত বাকি সেবাগুলোও পাওয়া যায়।
- ওয়েব ব্রাউজিং ও মেইলে ডিফল্ট অ্যাপ
ডিফল্ট অ্যাপ্লিকেশন আইফোনের অন্যতম সীমাবদ্ধতা। স্বাভাবিক অবস্থায় ক্রোম কিংবা অন্য কোনো ব্রাউজারকে ডিফল্ট হিসেবে নির্ধারণ করা যায় না আইফোনে। মেইলের ক্ষেত্রে জিমেইলের বদলে আইফোন তার ব্যবহারকারীদের সব সময় উৎসাহিত করে তাদের ডিফল্ট মেইল অ্যাপ ব্যবহার করতে।
সারা বিশ্বে ব্যবহারকারীদের কাছে ব্রাউজার হিসেবে ক্রোম, মোজিলা জনপ্রিয় এবং পরিচিত। একইভাবে যেমন জিমেইল। ফোন ব্যবহারকারীরাও চান এই সেবাগুলো ব্যবহার করতে। কোথায় কোন অপশন আছে, কীভাবে অ্যাপটি ব্যবহার করতে হয়, তা জানা থাকে বলে। কিন্তু আইফোন এ ক্ষেত্রে নিজেদের ব্যবসায়িক স্বার্থ দেখে।
পাশাপাশি আইফোনে সরাসরি ওয়েব থেকে কোনো কিছু ডাউনলোড করা প্রায় অসম্ভব। ফাইল শেয়ারিংও অনেক ঝামেলাপূর্ণ। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বেশির ভাগ মানুষ অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন। ফলে পরিচিতদের সঙ্গে কোনো ফাইল আদান-প্রদানে ঝামেলায় পড়তে হয় আইফোন ব্যবহারকারীদের।
- সুবিধা-অসুবিধা
আইওএস অপারেটিং সিস্টেম-চালিত স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৬২ শতাংশ সফটওয়্যার-জনিত সমস্যার শিকার হয়েছেন। অন্যদিকে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের মধ্যে একই সমস্যায় ভুক্তভোগীর হার ৪৭ শতাংশ। কারও কারও মতে, আনলক করা আইফোনের চার্জও ক্ষয় হয় বেশ দ্রুত।
আইফোনের ব্যাটারি পাল্টানো যায় না। এর অরিজিনাল এক্সেসরিজ পাওয়াও ভীষণ ব্যয়বহুল ও ঝামেলাপূর্ণ। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড ফোনে এ ধরনের কোনো সমস্যা নেই।
আইফোনের আরেকটি বড় অসুবিধা হলো ব্যক্তিগত কম্পিউটার থেকে ডেটা নেওয়ার ক্ষেত্রে। বেশির ভাগ পিসিতে চলে উইন্ডোজ।
অ্যান্ড্রয়েড সহজে উইন্ডোজে সংযোগ তৈরি করে। কিন্তু আইফোন তা করতে দেয় না। এর জন্য উইন্ডোজে আইফোনের সফটওয়্যার নামিয়ে নিতে হয়। সেই সফটওয়্যার ইনস্টল ও সংস্করণ হালনাগাদে ব্যবহারকারীদের ভুগতে হয়।
আপনি এন্ড্রয়েড ফোনগুলোকে অনেক বেশি কাস্টমাইজ করতে পারবেন যা আইফোনে সম্ভব নয়।অ্যান্ড্রয়েড ফোন নাকি আইফোন কোনটি সেরা? আপনার কাছে কোনটি অধিকতর সুবিধাজনক বলে মনে হয়? আমাদের আলোচনা থেকে তা পরিষ্কার হয়েছে।
আইফোন ১৩ এর মতো দেখতে কোন ফোন?
- লিটিভি (Le TV) চীনে একটি নতুন সাশ্রয়ী মূল্যের হ্যান্ডসেট লঞ্চ করেছে, যার নাম Le TV Y1 Pro+। বাজেট ফোন হলেও এর ডিজাইন শৈলী চমকে দিতে পারে ক্রেতাদের। কারণ এটি অবিকল Apple iPhone 13-এর মতো দেখতে। Let Y1 Pro+ ফোনের ব্যাক প্যানেলেও iPhone 13-এর অনুরূপে ক্যামেরা অবস্থান করছে।
- সাদৃশ্য এতটাই যে, প্রথম নজরে অনেকেই ফোনটিকে আইফোন ভেবে বিভ্রান্ত হতে পারেন। যদিও, বাজেট রেঞ্জের Le TV Y1 Pro+এ এলসিডি ডিসপ্লে, UNISOC Tiger T610 প্রসেসর, আট মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা এবং ৪,০০০ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে। আসুন তাহলে লিটিভি এই হ্যান্ডসেটটির দাম ও সকল স্পেসিফিকেশনগুলি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
- চীনের বাজারে লিটিভি ওয়াই১ প্রো প্লাস-এর ৪ জিবি র্যাম + ৬৪ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টের দাম রাখা হয়েছে ৪৯৯ ইউয়ান (প্রায় ৫,৭৫০ টাকা)। এছাড়াও, এই ফোনের ৪ জিবি র্যাম + ১২৮ জিবি স্টোরেজ এবং ৪ জিবি র্যাম + ২৫৬ জিবি স্টোরেজ মডেলগুলির মূল্য যথাক্রমে ৫৯৯ ইউয়ান (প্রায় ৬,৮৭৫ টাকা) এবং ৬৯৯ ইউয়ান (প্রায় ৮,০৫০ টাকা)।
- ডিভাইসটি স্টারলাইট হোয়াইট, মিডনাইট ব্ল্যাক এবং স্টারি ব্লু-এই তিনটি কালার অপশনে বেছে নেওয়া যাবে। বর্তমানে লিটিভি ওয়াই১ প্রো প্লাস মডেলটি দেশীয় বাজারে প্রি-অর্ডারের জন্য উপলব্ধ রয়েছে এবং আগামী ২৪ নভেম্বর থেকে এর সেল শুরু হবে।
- লিটিভি ওয়াই১ প্রো প্লাস-এ রয়েছে ১,৫৬০ x ৭২০ পিক্সেল রেজোলিউশন সহ ৬.৫ ইঞ্চির এলইডি স্ক্রিন। ডিভাইসটি ইউনিসক টাইগার টি৬১০ অক্টা-কোর প্রসেসর দ্বারা চালিত। এই চিপটি ১২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায় নির্মিত। প্রসেসরটির একটি কর্টেক্স-এ৭৫ কোরের ক্লক স্পিড ২.১৮ গিগাহার্টজ এবং ছয়টি কর্টেক্স-এ৫৫ কোরের ক্লক স্পিড ১.৮ গিগাহার্টজ।
- গ্রাফিক্সের জন্য এর সাথে মালি-জি৫২ জিপিইউ-টি যুক্ত রয়েছে। লিটিভি ওয়াই১ ৪ জিবি র্যাম এবং ২৫৬ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ অফার করে।ফটোগ্রাফির জন্য, Le TV Y1 Pro+ হ্যান্ডসেটটির আইফোন ১৩-সদৃশ বর্গাকার রিয়ার ক্যামেরা মডিউলের মধ্যে একটি ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা এবং একটি ডামি সেন্সর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ডামি সেন্সরটি এটিকে আইফোনের মতো লুক দিয়েছে। আর ফোনের সামনে একটি ৫ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা বর্তমান। পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য, Y1 Pro+এ স্ট্যান্ডার্ড ১০ ওয়াট চার্জিং সাপোর্ট সহ ৪,০০০ এমএএইচ ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে।
পরিশেষ
স্যামসাং ফোন কোনটি আইফোনের মতো দেখতে এটি সন্দাহাতিতভাবে বোঝতে পেরেছেন। আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে যদি আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন এবং আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য যথাযথভাবে পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করবেন। আমাদের সাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url